অন্যান্য সাধারণ ফ্লু'য়ের মত এটিও সর্দিজ্বর দিয়ে শুরু হয়। জ্বরের সাথে কমবেশি ক্লান্তি ও মাথাব্যাথা থাকতে পারে।
জ্বর ও মাথাব্যাথার সাথে শুকনো কাশি ও গলাব্যাথা দেখা দিতে পারে। গলাব্যাথা তীব্র হলে খেতে ও পান করতে কষ্ট অনুভুত হতে পারে।
শরীরের কোন অংশ বিশেষ করে মাংসপেশী ও হাড়ের জোড়ায় হালকা ব্যাথা থেকে শুরু করে তীব্র ব্যাথা পর্যন্ত অনুভুত হতে পারে।
যাদের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের ডায়রিয়া ও বমি হতে পারে।
করোনা ভাইরাস মূলত ফুসফুসে আক্রমণ করে। সাধারণত জ্বর ও কাশির এক সপ্তাহের মাথায় শ্বাসকষ্ট অনুভূত হয়।
লক্ষণ প্রকাশের আগে করোনা ভাইরাস রোগীর শরীরে ১৪ দিন পর্যন্ত সুপ্ত অবস্থায় থাকতে পারে। লক্ষণ প্রকাশ পাওয়া মাত্রই করোনা ভাইরাস নির্ণয়ের পরীক্ষা করতে হবে এবং দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।
৮১ শতাংশের শরীরে হালকা লক্ষণ দেখা দেয়, যা অন্যান্য ভাইরাল জ্বরের মতো চিকিৎসায় ভালো হয়ে যায়। ১৪ শতাংশের শরীরে মাঝারি লক্ষণ এবং মাত্র ৫ শতাংশ মানুষ গুরুতর অসুস্থ হচ্ছেন, যাদের বেশির ভাগই বয়স্ক ও অন্যান্য শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন।